বিগত ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে কাজ না করেই পিরোজপুর-২ (ভান্ডারিয়া-কাউখালী-নেছারাবাদ) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মহিউদ্দীন মহারাজ সরকারি এক হাজার ৭৯ কোটি টাকা তার পকেটে ভরেছেন। ঠিকাদারি কাজে মহারাজ তার নিজ মালিকানাধীন মেসার্স হরিনপালা ট্রেডার্স ও মেসার্স তেলিখালি এন্টারপ্রাইজ এবং তার ভাই মিরাজুলের ইফতি ইটিসিএল প্রাইভেট লিমিটেড ও সালাউদ্দিনের মেসার্স ইশান এন্টারপ্রাইজ লাইসেন্স ব্যবহার করতেন। এ কাজে সহায়তার অভিযোগ রয়েছে এলজিইডির প্রকল্প পরিচালক, জেলা এলজিইডি অফিস ও হিসাবরক্ষণ অফিসের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে। মহিউদ্দীন মহারাজের বিরুদ্ধে প্রকল্পের কাজ না করে এক হাজার ৭৯ কোটি ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৮৩৯ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে পৃথক আটটি মামলা হয়েছে। মামলায় মেসার্স হরিনপালা ট্রেডার্সের মালিক মহিউদ্দীন মহারাজ, পিরোজপুর এলজিইডির সাবেক প্রধান প্রকৌশলী আলি আখতার হোসেন, সাবেক প্রধান প্রকৌশলী আব্দুর রশীদ খান, সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুস সাত্তার...