জয়টা আসতে পারতো আরও সহজে, ব্যবধান হতে পারতো আরও বেশি; কিন্তু ব্যাটিংয়ে শেষ দিকে রান তোলার গতি হয়ে পড়েছিল মন্থর। অন্যদিকে, ১৪তম ওভারে সাইফ হাসানের কাছ থেকে আজমতউল্লাহ ওমরজাই ২০ রান নিয়ে ম্যাচের গতিই যেন ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু তাসকিন, নাসুম আর মোস্তাফিজুর রহমানের শেষ মুহূর্তের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের মুখে আর পেরে ওঠেনি আফগান ব্যাটাররা। জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে তুললেও ৮ রান দূরে থাকতে থেমে যেতে হয়েছে তাদের। জয়ের জন্য ১৫৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১৪৬ রানে অলআউট হয়েছে আফগানরা। ফলে ৮ রানের ব্যবধানে জয় তুলে নিয়ে সুপার ফোরে যাওয়ার সম্ভাবনা টিকিয়ে রাখলো বাংলাদেশ দল। জয়ের ব্যবধানটা আরেকটু বেশি হলে রানরেটটাও বাড়তে পারতো বাংলাদেশের। আফাগানিস্তানকে হারালেও বাংলাদেশের সুপার ফোর এখনও নিশ্চিত নয়। কারণ, ‘বি’ গ্রুপে বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কা জয় পেয়েছে ২টি করে।...