১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০২ এএম | আপডেট: ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:০২ এএম ব্যবসায়ীদের জোর আপত্তি উপেক্ষা করে চট্টগ্রাম বন্দরে বিভিন্ন সেবাখাতে এক লাফে গড়ে সর্বোচ্চ ৪১ শতাংশ পর্যন্ত ট্যারিফ বা মাশুল বৃদ্ধি মূল্যস্ফীতিকে আরো উসকে দিতে পারে। তাতে নতুন করে চাপে পড়বে সাধারণ ভোক্তারা। মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয় আরো বাড়বে। অন্যদিকে, বন্দর ব্যবহারের খরচ বেড়ে যাওয়ায় রফতানিমুখী শিল্পসহ দেশের শিল্প কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। কারখানা বন্ধ হয়ে বেকারত্বের হার বেড়ে যাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। কার্গো পণ্য হ্যান্ডলিং, জাহাজের বিভিন্ন খাতে চার্জ বৃদ্ধির প্রভাব সরাসরি পড়বে দেশের সাধারণ মানুষ এবং সার্বিক অর্থনীতিতে।বন্দর ব্যবহারকারী ও ব্যবসায়ী নেতারা বলছেন, বৈশি^ক অস্থিতিশীলতা এবং দেশে গণঅভ্যূত্থান পরবর্তি চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং অনিশ্চয়তা এমনিতেই সামগ্রিক ব্যবসা-বাণিজ্য এবং শিল্প কারখানায় উৎপাদনে মন্দা অবস্থা বিরাজ করছে। আমেরিকার নতুন শুল্কনীতিতে বৈশি^ক...