বৈঠকে জাপানি রাষ্ট্রদূত বলেন, ব্যবসা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশে ব্যাপক সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে শিল্প কাঠামোর বহুমুখীকরণ এবং জনসেবায় দক্ষতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা জরুরি। তিনি আরো উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের দেশীয় বাজার ক্রমশ সম্প্রসারিত হচ্ছে। বিদ্যমান বিনিয়োগ সুযোগ-সুবিধার কারণে জাপানি উদ্যোক্তাদের বিনিয়োগ এখানে আরো বাড়বে বলে আশা করা যায়। রাষ্ট্রদূত বলেন, বাংলাদেশের দক্ষ তথ্য-প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা জাপানের উন্নত প্রযুক্তি খাতে সহযোগিতা করতে পারে, যা উভয় দেশের জন্য পারস্পরিক সুফল বয়ে আনবে। তিনি জানান, সম্প্রতি টোকিওতে বাংলাদেশ ও জাপানের মধ্যে অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইপিএ)-এর সপ্তম বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে এবং উভয় পক্ষই দ্রুত এই চুক্তি স্বাক্ষরের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেছে। এই অংশীদারিত্ব উভয় দেশের অর্থনীতির জন্য নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে। ডিসিসিআই সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, জাপানের সঙ্গে বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের...