কিছুক্ষণের মধ্যে দুলাল ঘুমিয়ে পড়লে তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে এবং শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করা হয়। পরবর্তী সময় মরদেহ গুমের জন্য ড্রাইভার রুবেলের নোহা গাড়ি মরদেহ উঠিয়ে রাতের আধারে লালমাই রেললাইনের পাশে রেখে আসা হয়। আইনগত ব্যবস্থা শেষে আসামিদের লাকসাম রেলওয়ে থানা পুলিশের কাছে হস্তান্ত করা হবে বলে র্যাবের এই কর্মকর্তা জানান।লাকসাম রেলওয়ে থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন বলেন, গত ১০ সেপ্টেম্বর সকালে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সেই রাতেই মৃতের স্ত্রী নাছিমা বাদী হয়ে ৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাত নামা আসামিদের বিরুদ্ধ হত্যা মামলা দায়ের করেন। এর পর আসামি জহির ও খোরশেদ আলমকে গ্রেপ্তার করে রেলওয়ে পুলিশ। পরে র্যাব-১১ এর সহযোগিতায় বাকি ৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। লাকসাম রেলওয়ে থানার ওসি মো. জসিম উদ্দিন...