অভিনব মেনু ও স্থানীয় স্বাদশুরু থেকেই সাত্তার বকশ চেষ্টা করেছে নিজস্ব পরিচয় গড়ে তুলতে। কফির পাশাপাশি স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক স্বাদের অভিনব মেনু তৈরি করেছে তারা। যেমন—‘বেশরম বার্গার’, যা বার্গার হলেও রুটি বা বান ছাড়াই পরিবেশন করা হয়। আবার ‘লক পিজ্জা’-তে ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ককে ব্যঙ্গ করা হয়েছে—একাংশ নিরামিষ, অন্য অংশ আমিষ।ক্যাফের সাজসজ্জা, মেনুর নামকরণ, বিজ্ঞাপন—সবকিছুতেই স্থানীয় সৃজনশীলতার ছাপ রাখার চেষ্টা করেছে সাত্তার বকশ। ফলে পাকিস্তানি তরুণদের কাছে এটি শুধু একটি ক্যাফে নয়, একধরনের সাংস্কৃতিক প্রতীক হয়ে উঠেছে।আদালতের রায়দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে আদালত শেষ পর্যন্ত সাত্তার বকশের পক্ষে রায় দেয়। তবে শর্ত হিসেবে ব্র্যান্ডটিকে তাদের মূল লোগো কিছুটা পরিবর্তন করতে হয়। তবুও রায়কে বিশ্লেষকরা দেখছেন বৈশ্বিক করপোরেট শক্তির বিরুদ্ধে স্থানীয় সৃজনশীলতার এক বিরল জয় হিসেবে। শুরু থেকেই সাত্তার বকশ চেষ্টা করেছে নিজস্ব পরিচয়...