দোহায় ইসরায়েলের হামলার পর ওআইসি ও সহযোগীদের নেতাদের নিয়ে শীর্ষ সম্মেলন ডেকেছে কাতার। সেখানে ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেছেন, আমাদের অবশ্যই সেই সহযোগীদের নাম নিতে হবে, যারা এসব অপরাধ সম্ভব করেছে। যখন কোনো বিদ্রোহী শাসন যেকোনো পরিস্থিতিতে অস্ত্র, অর্থায়ন ও কূটনৈতিক সহায়তা পায়, তখন সে শেখে যে কোনো সীমারেখা নেই। যখন ভেটো ও দ্বিমুখী মানদণ্ড আন্তর্জাতিক ব্যবস্থাকে অচল করে দেয়, তখন অব্যাহতি পচনের মতো ছড়িয়ে পড়ে। ইতিহাস মনে রাখবে সেই সব লোকের পাপ, যারা এই আগ্রাসনকে সমর্থন করেছে।’ ২০২৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর কাতারের ওপর যে বর্বর আগ্রাসন চালানো হয়েছে, তা ছিল ইসরায়েলি শাসনযন্ত্রের একটি পরিকল্পিত হামলা, যার উদ্দেশ্য ছিল গাজায় গণহত্যা বন্ধে কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ব্যর্থ করে দেওয়া। এ ধরনের কূটনীতির ওপর আগ্রাসন নিছক অপরাধ নয়, বরং এটি একটি স্পষ্ট ও নির্লজ্জ ঘোষণা...