পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ১২ সেপ্টেম্বর ঘটে এই দুর্ঘটনায় তিন বাংলাদেশীসহ রাজিবের মৃত্যু হয়। শৈশব থেকেই পরিশ্রমী ও মেধাবী রাজিব বোয়ালমারী সরকারি কলেজের বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হন। পরে অনার্সে ভর্তি হলেও সংসারিক কারণে বাবার ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপের দায়িত্ব পালন করতেন। নম্র, ভদ্র ও বন্ধুবৎসল্য স্বভাবের কারণে তার অকাল প্রয়াণে পুরো পৌরসভা শোকাহত। নিহতের মা মমতাজ বেগম আবেগপ্রবণ কণ্ঠে বলেন, “শেষবারের মতো আমি আমার একমাত্র ছেলের মুখ দেখতে চাই। আমার বুকের মানিকের মুখ ছুঁয়ে দেখতে চাই, যেন তার কবর দেশের মাটিতে হয়। সরকারের মাধ্যমে তার মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা হোক।” নিহতের বাবা আতিয়ার শিকদার জানান, সন্তানের মৃত্যু শোকের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন ঋণ ও মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যয় তাদের জন্য অভাবনীয়। ব্যক্তিগতভাবে মরদেহ দেশে...