ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় দফার শেষ বৈঠক পর্যন্ত নিম্নকক্ষে পিআর নিয়ে কোনো মতামত ৮৪টি বিষয়ের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত ছিল না। হঠাৎ করেই কিছুদিন ধরে জামায়াতে ইসলামী এবং ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ পুনরায় পিআর এর দাবি নিয়ে মাঠ গরম করতে চাচ্ছে। ইতিমধ্যে পত্রিকার খবর থেকে জানা যায় তারা ৮ দলের মোর্চা গঠন করছে এনসিপি সহ আন্দোলন করে পিআর, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি আদায় করার জন্য। কিন্তু পরবর্তীতে এনসিপি জানিয়েছে তারা এই মোর্চায় নেই। দেশ এখন নির্বাচনমুখী। এমনকি সদ্য অনুষ্ঠিত হওয়া ডাকসু এবং জাকসু নির্বাচনেও বিপুল সংখ্যক ছাত্রছাত্রী ভোট দিয়েছে—যদিও সেই ভোট সঠিক ভাবে গণনা হয়েছে কি না, কিংবা ভোটের প্রক্রিয়া নিয়ে প্রচুর বিতর্ক আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের বিদ্যুৎ উপদেষ্টা ফাওজুল কবীর খান সম্প্রতি একটি পত্রিকায় সাক্ষাৎকারে বলেছেন—‘নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিনিয়োগ পরিস্থিতি ও কর্মসংস্থানের উন্নতি হবে...