জেন-জি নেতৃত্বাধীন বিক্ষোভে উত্তাল ছিল নেপাল। সেপ্টেম্বর ৮ তারিখ থেকে দেশটির ৭৭টি জেলার সবখানেই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। আন্দোলনের মূল কেন্দ্রবিন্দু ছিল রাজধানী কাঠমান্ডু। ইতোমধ্যেই রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনআস্থা ভেঙে পড়েছে জনগণের। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী অকার্যকর হয়ে পড়েছে। পাশপাশি রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলো পঙ্গু হয়ে গেছে। এই শূন্যতার মধ্যে কেবল একটি প্রতিষ্ঠানেই জনগণের আস্থা টিকে আছে। তা হলো-নেপালি সেনাবাহিনী। বিক্ষিপ্ত কিছু গুঞ্জনও এসময় উড়ছে হিমালয়ের বাতাসে কিন্তু সত্যিটা হলো সেসময় ক্ষমতা দখলের উদ্দেশ্য ছিল না নেপাল সেনাবাহিনীর। বিক্ষোভের প্রথম দিন থেকেই সেনাপ্রধান জেনারেল অশোক রাজ সিগদেলের সামনে তিনটি প্রধান দায়িত্ব এসে দাঁড়ায়। প্রথমত, আইন ও সংবিধানের সীমার মধ্যে থেকে স্থিতিশীলতা বজায় রাখা। দ্বিতীয়ত, রাষ্ট্রপতি রামচন্দ্র পাওডেলকে সহযোগিতা করে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলোচনার পথ তৈরি করা। তৃতীয়ত, সবচেয়ে গুরত্বপূর্ণ হলো- সংবিধান রক্ষা করা এবং রাষ্ট্রীয় কাঠামো...