হাফিজুরেরমৃত্যুরপরভেঙেপড়ামাবলেন, ‘ওআমাকেএকবারওজানালনাকীকষ্টেআছে সে!যদিজানতাম,বুঝতামতাহলেআজহয়তোবেঁচেথাকতআমারছেলে।’ সন্তান কিংবা কোনো স্বজনের আত্মহননের ঘটনায়এমনকান্নাঠাকুরগাঁওজুড়েইশোনাযাচ্ছে।দেশেরসর্বউত্তরেরজেলায়বেড়েইেচলেছেআত্মহত্যারঘটনা। তার কিছু ঘটনা আড়ালে থেকে সামাজিক লজ্জার ভয়ে। সরকারি হিসাবে গত সাড়ে সাত মাসে এই জেলায় আত্মহত্যার রেকর্ড হয়েছে ২২০টি। আত্মহত্যার বিপুল প্রবণতার চলতে থাকলেও নেই কোনো প্রতিকার কিংবা প্রতিরোধের চেষ্টা। জেলাসদরহাসপাতালবাউপজেলাস্বাস্থ্যকমপ্লেক্সেনেইকোনোমানসিকরোগবিশেষজ্ঞ।বিষণ্নতা,মানসিকচাপকিংবাআত্মহত্যাপ্রবণরোগীরাপাচ্ছেননাকোনোবিশেষায়িতচিকিৎসা। ঠাকুরগাঁওয়েরঅতিরিক্তজেলাম্যাজিস্ট্রেটআদালতেরজিআরওশাখারতথ্যঅনুযায়ী,চলতিবছরের৩জানুয়ারিথেকে১৭আগস্টপর্যন্তসাত মাসে জেলায়আত্মহত্যাকরেছে২২০জন। থানাওউপজেলাভিত্তিকহিসাববলছে,পীরগঞ্জউপজেলায়৫৮জন,ঠাকুরগাঁওসদরে৫৩জন,রাণীশংকৈলে২৮জন,বালিয়াডাঙ্গীতে২৭জন,হরিপুরে২১জন,ভুল্লিথানায়২২জনওরুহিয়াথানায়১৪জন আত্মহত্যা করেন এই সময়ে। অতিরিক্তজেলাম্যাজিস্ট্রেটেরজিআরওফরিদউজ্জামানজানান,এসব আত্মহত্যার...