৬ মাসের কম সময়ে জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের ঘোষণা ঘিরে নেপালে বাড়ছে শঙ্কা। শীর্ষ বিরোধী নেতারা সেনা ব্যারাকে আটক থাকায় রাজনৈতিক নেতৃত্ব অকার্যকর হয়ে পড়েছে। সংসদ ভেঙে দেওয়ায় বন্ধ স্বাভাবিক রাজনৈতিক সমন্বয়ও। এ ছাড়া সহিংসতার পর সরকারি অফিসগুলো অচল, পরিবহন-নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ঘাটতি ও অর্থ সংকট নির্বাচনের প্রস্তুতিকে আরও অনিশ্চিত করে তুলেছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স বলছে, শুক্রবার নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন সুশীলা কার্কি। সেদিন সংসদ ভেঙে দিয়ে আগামী ৫ মার্চ জাতীয় নির্বাচনের ঘোষণা দেন প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পৌদেল। বিশ্লেষকদের মতে, ৬ মাসেরও কম সময়ে নির্বাচন আয়োজন নেপালের জন্য হবে এক বিশাল চ্যালেঞ্জ। কারণ বড় দলগুলোর শীর্ষ নেতারা সেনা ব্যারাকে আটক রয়েছেন। এমনকি কয়েকজন মন্ত্রীর অভিযোগ, তাদের মোবাইল ব্যবহারের সুযোগও দিচ্ছে না সেনাবাহিনী। ফলে রাজনৈতিক সমন্বয় কার্যত অচল হয়ে পড়েছে। ভেঙে দেওয়া...