হাফিজুরের মৃত্যুর পর ভেঙে পড়েছেন তার মা-বাবা। আজকের পত্রিকাকে তার মা বলেন, ‘ও আমাকে একবারও জানাল না কী কষ্টে আছে। যদি জানতাম, বুঝতাম তাহলে আজ হয়তো বেঁচে থাকত আমার ছেলে।’এমন ঘটনা শুধু একটি নয়। এমন কান্না ঠাকুরগাঁও জুড়েই শোনা যাচ্ছে। ঠাকুরগাঁওয়ের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের জিআরও শাখার তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ৩ জানুয়ারি থেকে ১৭ আগস্ট পর্যন্ত জেলায় আত্মহত্যা করেছে ২২০ জন। থানা ও উপজেলাভিত্তিক আত্মহত্যার হিসাব বলছে, পীরগঞ্জ উপজেলায় ৫৮ জন, ঠাকুরগাঁও সদরে ৫৩ জন, রাণীশংকৈলে ২৮ জন, বালিয়াডাঙ্গীতে ২৭ জন, হরিপুরে ২১ জন, ভুল্লি থানায় ২২ জন ও রুহিয়া থানায় ১৪ জন। অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের জিআরও ফরিদ উজ্জামান বলেন, এই আত্মহত্যাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মানুষ গলায় ফাঁস দিয়ে জীবন শেষ করেছে।পুলিশ বলছে, প্রেমে ব্যর্থতা, মা-বাবার সঙ্গে অভিমান, দারিদ্র্য,...