দক্ষিণ চীনের কুয়াংতোং প্রদেশের শেনচেনে এরইমধ্যে প্রয়োগ করা হচ্ছে এ প্রযুক্তি। সামনের দিনগুলোয় শহুরে রাস্তায় কার্বন ডাই অক্সাইড হ্রাস কতটা হচ্ছে বা এর দূষণের হার কী করে কমানো যায় তা জানতে কাজে লাগবে এ প্রযুক্তি। এ গবেষণায় সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানী ও চাইনিজ অ্যাকাডেমি অব সায়েন্সেসের অ্যারোস্পেস ইনফরমেশন রিসার্চ ইনস্টিটিউটের গবেষক ওয়াং লির মতে, কার্বন নির্গমনের পরিমাণ বের করার আগের পদ্ধতির বড় সীমাবদ্ধতা হলো এটি তুলনামূলক বড় একটি স্থান নিয়ে কাজ করে এবং এতে এআই-এর মতো আধুনিক প্রযুক্তিও নেই। ওয়াং ও তার দল তৈরি করেছেন প্যানোপটিক-আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং একটি ভ্রাম্যমাণ পর্যবেক্ষণ কাঠামো। এ দুটোর সমন্বয়ে যে কাঠামো তারা তৈরি করেছেন যা রাস্তায় কার্বন ডাই অক্সাইড ঘনত্বের প্রতি ঘণ্টায় ৩০ মিটার রেজোলিউশনে পূর্বাভাস দেয়। শহরের ব্যস্ত ট্রাফিক নেটওয়ার্কগুলোয় দিনের বেলায় কার্বন ডাই অক্সাইড...