সনাতন পদ্ধতিতে জাহাজ ভাঙার কাজ চলতি বছরের জুলাই মাস থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বন্ধ হয়েছে। পরিবেশবান্ধব ‘গ্রিন ইয়ার্ড'ই এখন কেবল স্ক্র্যাপ জাহাজ আমদানি করতে ও ভাঙতে পারবে। দেশের একমাত্র জাহাজভাঙা কারখানার অঞ্চল চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে এখন পর্যন্ত ১৭টি ইয়ার্ড পরিবেশবান্ধব গ্রিন কারখানার স্বীকৃতি পেয়েছে। এতে করে পরিবেশের ওপর নেতিবাচক প্রভাব কমেছে। কিছু দুর্ঘটনা ঘটলেও শ্রমিক সুরক্ষা বেড়েছে বলে দাবি সংশ্লিষ্টদের। তবে এখনো ট্রিটমেন্ট স্টোরেজ অ্যান্ড ডিসপোজাল ফ্যাসিলিটি (টিএসডিএফ) বা কেন্দ্রীয় বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের কাজ শুরু করা যায়নি। এর অভাবে বিভিন্ন ইয়ার্ডে জমানো উচ্চমাত্রার ক্ষতিকর বর্জ্য পরিশোধন করা এখন বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। ২০২৭ সালের আগে এই টিএসডিএফ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এছাড়া কিছু কিছু ইয়ার্ডের বিরুদ্ধে শ্রম শোষণের অভিযোগ করছেন শ্রমিক নেতারা। শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি বাস্তবায়ন না করার পাশাপাশি দিনে ১২ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ...