১৯৬২ সালের ১৭ই সেপ্টেম্বর ঐতিহাসিক শিক্ষা দিবস। শিক্ষার অধিকার আদায়ে এই দিনেই ঢাকার রাজপথে তৎকালীন পাকিস্তানী শাসকগোষ্টির পুলিশের গুলিতে জীবন উৎস্বর্গ করেছিল মোস্তফা ওয়াজিল্লাহ, বাবুল প্রমুখ ছাত্র নেতারা। পাকিস্তানের সামরিক শাসক ফিল্ডমার্শাল আইয়ুব খানের শাসনামলে শরীফ কমিশনের নেতৃত্বে একটি শিক্ষানীতি প্রনয়ণ করা হয়েছিল। যে শিক্ষানীতির বেশ কিছু বক্তব্য তৎকালীন পাকিস্তানের মানুষের আর্থ-সামাজিক অবস্থার সাথে প্রাসঙ্গিক ছিল না। পাকিস্তান জন্মের পর থেকে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত অর্থাৎ ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ পর্যন্ত ইতিহাসে সংঘটিত নানা ঘটনার মধ্যে ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন গুরুত্বপূর্ণ একটি অধ্যায় হিসাবে বিবেচিত। ৫০দশকের স্বাধিকার আন্দোলন এবং ষাটের দশকের শেষ নাগাদ স্বাধীকার থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনের সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। আইয়ুব খান প্রেসিডেন্ট হয়েই শিক্ষানীতি প্রণয়নের জন্য ১৯৫৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরে পাকিস্তান শিক্ষা বিভাগের সচিব ও আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের তার সাবেক...