ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারের সীমান্ত অঞ্চল মাদক চোরাচালানের অন্যতম ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। দুর্গম পাহাড়ি পথ, ঘন জঙ্গল, নদীপথ এবং বিশাল সমুদ্র মাদক ব্যবসায়ীদের চোরাচালানের বহুমাত্রিক রুট তৈরি করেছে। চলমান সময়ে নাফনদী ও স্থলপথের চেয়ে মাদক চালানের নিরাপদ রুট হিসেবে উঠে আসছে উপকূল ও সমুদ্রপথই। উভয় পথেই কঠোর নজরদারি অব্যাহত রেখেছে বিজিবি। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কক্সবাজার সৈকতের বিজিবি সীমান্ত সম্মেলন কেন্দ্র উর্মীতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) রামু সেক্টর কমান্ডার কর্নেল মহিউদ্দিন আহমেদ সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় কালে এসব তথ্য উপস্থাপন করেন। কর্নেল মহিউদ্দিন বলেন, উখিয়া-টেকনাফ সীমান্ত ও উপকূলীয় এলাকা (নাফ নদী এবং সাগর উপকূলীয় এলাকা-মহেশখালী, বাঁশখালী, কুতুবদিয়া, আনোয়ারা ও কুয়াকাটা) মাদকদ্রব্য চোরাচালানের দুটি অন্যতম প্রধান পথ। এরমাঝে উপকূলীয় অঞ্চল দিয়েই অধিকাংশ চোরাচালান হচ্ছে। প্রায় ৮০ শতাংশ মাদকই সাগর...