ম্যাচের উত্তেজনা তখন অনেকটাই শেষ। শ্রীলঙ্কাকে প্রবলভাবে চেপে ধরেও নিজেদের একের পর এক ভুলে সেই ফাঁস আলগা করে দিয়েছে হংকং। বড় বিপদ থেকে একরকম মুক্তি পেয়ে লঙ্কানরাও স্বস্তির শ্বাস নিতে পারছে। সাবেক লঙ্কান অলরাউন্ডার রাসেল আর্নল্ড তখন বললেন, হংকং যদি হারাতে পারত শ্রীলঙ্কাকে, তাহলে উচ্ছ্বসিত হতো গোটা বাংলাদেশ এবং এই গ্রুপের লড়াই হয়ে উঠত উন্মুক্ত। ম্যাচের আগে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হংকংয়ের জয় যদিও অভাবনীয় ছিল, কিন্তু ম্যাচে একটা পর্যায়ে সেটি মনে হচ্ছিল খুবই সম্ভব। একের পর এক ক্যাচ ছেড়ে পিষ্ট হয়ে যায় হংকংয়ের সেই সম্ভাবনা। একটি-দুটি-তিনটি নয়, ছয়-ছয়টি ক্যাচ নিতে পারেনি তারা এ দিন। এরপর আর ম্যাচে থাকে কী! স্কোরকার্ড যদিও বলছে, ১৫০ রান তাড়ায় ৭ বল বাকি রেখেই ৪ উইকেটে জিতেছে শ্রীলঙ্কা, আদতে হারের চোখরাঙানি কোনোরকমে এড়াতে পেরেছে তারা প্রতিপক্ষের...