ধুলাবালি কিংবা খাবারে অ্যালার্জি এখন একেবারে সাধারণ সমস্যা হয়ে উঠেছে। আগের চেয়ে এখন অনেক বেশি মানুষ এ সমস্যায় ভুগছেন। ১৯৯৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শিশুদের মধ্যে খাবারে অ্যালার্জির হার ছিল ৩ দশমিক ৪ শতাংশ, যা ২০২১ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ৫ দশমিক ৮ শতাংশে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই দেখা যাচ্ছে এ প্রবণতা। তবে খুশির খবর হলো, এখন অ্যালার্জি সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে গবেষকেরা কার্যকরী কিছু উপায় বের করেছেন। তাছাড়া ঝুঁকিপূর্ণ অ্যালার্জি নিয়ন্ত্রণের চিকিৎসা বর্তমানে সহজলভ্য ও নিরাপদ।অ্যালার্জির পেছনে দায়ী আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা, অর্থাৎ ইমিউন সিস্টেম। অনেকের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ভুল করে খাবারের বিভিন্ন উপাদানকে ক্ষতিকর মনে করে। এর ফলে ইমিউনোগ্লোবুলিন ই (আইজিই) নামের এক ধরনের অ্যান্টিবডি অ্যালার্জেনের প্রতি সংবেদনশীল হয়ে পড়ে। এই অ্যান্টিবডি স্বাভাবিকভাবে আমাদের রক্ষা করে, কিন্তু অ্যালার্জির ক্ষেত্রে এটিই...