চট্টগ্রাম বন্দরের সচিব মো. ওমর ফারুক ট্যারিফ কার্যকরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। সব মিলিয়ে এবার গড়ে ট্যারিফ বেড়েছে ৩৫ থেকে ৪১ শতাংশের মতো। তবে বন্দর ব্যবহারকারীরা বলছেন, বিশ্ব পরিস্থিতি বিবেচনায় বর্তমান সময়ে ট্যারিফ বাড়ানোর বিষয়টি উদ্বেগের। চট্টগ্রাম বন্দরে মোট ৫২টি খাতে ট্যারিফ আদায় করা হয়। সেখান থেকে ২৩টি খাতে সরাসরি বর্ধিত হারে ট্যারিফ আদায় অনুমোদন হয়েছে। প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বন্দর ব্যবহারকারীদের কাছ থেকে আদায়যোগ্য ভাড়া, টোল, রেইল, ফি ও মাশুলের ক্ষেত্রে নতুন ট্যারিফ তফসিল কার্যকর হয়েছে। মাশুলের ক্ষেত্রে ডলারপ্রতি বিনিময়মূল্য ধরা হয়েছে ১২২ টাকা। ডলারের বিনিময়মূল্য বাড়লে মাশুলও বাড়বে। বন্দর কর্তৃপক্ষ ডলার হিসেবে মাশুল আদায় করে। ১৯৮৬ সালে সর্বশেষ চট্টগ্রাম বন্দরে বিভিন্ন সেবা খাতে ট্যারিফ বাড়ানো হয়েছিল। প্রায় ৪০ বছর পর অন্তর্বর্তী সরকার বন্দরের ট্যারিফ বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়। এ প্রসঙ্গে বাংলাদেশ ফ্রেইট...