অনিয়মের নানা অভিযোগ আর বর্জনের মধ্য দিয়ে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) নির্বাচনে ভোট নেওয়ার পর তা গুনতে হয়েছে হাতে। একে ‘নির্ভুলের চেষ্টা’ বলা হলেও গণনা শেষ করতে লেগে গেছে দুদিন। তাতেও অব্যবস্থাপনা আর গরমিলের অভিযোগ পিছু ছাড়েনি। ভোটের হিসাবে ‘গরমিলের’ একাধিক অভিযোগ সামনে আসায় পুরো ব্যবস্থাপনা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। খোদ কর্তৃপক্ষ একটি হলের ভোটের হিসাবে ‘তারতম্যের’ বিষয়টি ‘স্বীকারও’ করেছে, যার ফলে পাল্টে গেছে এক পদে বিজয়ীর নাম। তাৎক্ষণিকভাবে বিভিন্ন অভিযোগের বিষয়ে মন্তব্য না করলেও প্রধান নির্বাচন কমিশনার ‘আপত্তি থাকলে’ লিখিত অভিযোগ করতে বলেছেন জাকসুর সভাপতি তথা উপাচার্যের কাছে। দীর্ঘ তেত্রিশ বছর পর নানা ‘নাটকীয়তার মধ্য দিয়ে’ জাকসু নির্বাচন হয়েছে। এত দিন পর ভোটের কারণে শিক্ষার্থীদের উচ্ছ্বাস আর আগ্রহের কমতি ছিল না। কিন্তু উচ্ছ্বাস-উদ্দীপনায় ভাটা পড়ে ফল ঘোষণার দীর্ঘসূত্রিতা...