আওয়ামী শাসনামলে নেতা-মন্ত্রীদের তদবির করে একই জায়গায় একটানা ১৫ বছর চাকরি করে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন তিনি। একরামুলের বাবা নেত্রকোনার খালিয়াজুরি হাওরে মৌসুমি জিরাতি হিসেবে কাজ করতেন। পরিবারের ছিল কৃষিকাজ ও ধানের ব্যবসা। কয়েক বছরের মধ্যেই একরামুলের হাতে আসে বিপুল সম্পদ। তদন্তে জানা গেছে, কিশোরগঞ্জ সিভিল সার্জনের কার্যালয়ে অফিস সহায়ক ছিলেন একরামুল। প্রথম পোস্টিং ছিল ইটনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে। সেখানেই তার অবৈধ আয়ের যাত্রা শুরু। কিশোরগঞ্জ সিভিল সার্জন অফিসে বদলি হয়ে আসার পর তিনি নিয়োগবাণিজ্যে জড়ান। তারপর প্রশ্ন ফাঁস করা ও টাকার বিনিময়ে চাকরি দেওয়ার ব্যবসা শুরু করেন। সহকর্মীরা জানিয়েছেন, প্রতি নিয়োগে প্রচুর টাকা নিতেন, ৮ থেকে ১০ লাখ টাকা। অনেকে তার ফাঁদে পড়ে নিঃস্ব হয়েছেন। একরামুলের উত্থানে বড় ভূমিকা রাখেন কিশোরগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আশরাফুল ইসলাম...