সাতক্ষীরা থেকে উঠে আসা ছোট্ট মেয়েটি বারবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসছেন। বিচ্ছুরিত হচ্ছেন স্বমহিমায়। বাবার অপূর্ণ ইচ্ছা পূরণ করতেই কোমলমতি আফঈদা খন্দকারের ফুটবলার বনে যাওয়া। এরপর সবটাই যেন হচ্ছে স্বপ্নের মতো। বিকেএসপি থেকে জাতীয় দলের ক্যাম্পে। বয়সভিত্তিক দলে শুরু। এরপর জাতীয় দলে জায়গা করে নেওয়া। ২০২৪ সালে সাফ জয়ে বড় ভূমিকা রাখা। সুবাদে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক স্বীকৃতি একুশে পদক অর্জন। এরপর মেঘ না চাইতে বৃষ্টির মতোই সিনিয়র জাতীয় দলের নেতৃত্ব। আবার তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশের ইতিহাসে নাম লেখানো; প্রথমবারের মতো এশিয়ান কাপের মূল পর্বে পা রাখা। এর পরের মাসেই বাছাই উতরে বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-২০ নারী দলের মূল পর্বে যাওয়াটাও তার নেতৃত্বে। এত কম বয়সে এত এত অর্জনের পর আফঈদা এখন তারুণ্যের রোল মডেল। তাই সরকারও সামাজিক ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য তার হাতে...