ভুক্তভোগীরা জানান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকাকালে ২০২৩-২৪ সালে উপজেলার শতাধিক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নৈশপ্রহরী ও দফতরি পদে নিয়োগ দেওয়ার নামে নুর মোহাম্মদ মণ্ডল জনপ্রতি ৬ থেকে ৮ লাখ টাকা করে নেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে বলে চাকরি প্রার্থীদের আশ্বস্ত করে টাকা নেন তিনি। দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে চাকরির নিয়োগপত্র দেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছিলেন। কিন্তু দীর্ঘ সময়েও চাকরি না দিয়ে বারবার সময়ক্ষেপণ করেন। এদিকে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর উপজেলা পরিষদ বিলুপ্ত ঘোষণা হলে চাকরি প্রার্থীরা আরও অনিশ্চয়তায় পড়েন। অভিযোগ রয়েছে, সরকারের পতনের পর নুর মোহাম্মদ কিছুদিন আত্মগোপনে থাকলেও সম্প্রতি প্রকাশ্যে চলাফেরা শুরু করেছেন। এতে ক্ষুব্ধ চাকরিপ্রার্থীরা টাকা ফেরতের দাবিতে তার বাড়িতে অবস্থান নেন। সোমবার সকাল থেকে উপজেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে চাকরিপ্রত্যাশীরা পৌর শহরের ওসমানপুর এলাকার...