এক পর্যায়ে উপজেলা পরিষদ কার্যালয়, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়, উপজেলা অফিসার্স ক্লাব, হাইওয়ে থানা ও পৌরসভায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেছেন বিক্ষুব্ধরা।সরেজমিনে দেখা গেছে, বাসস্ট্যান্ড এলাকায় বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে দুপুর ১টার দিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে এসে কয়েক হাজার জনতা লাঠিসোঁটা, রামদাসহ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মিছিল নিয়ে যোগ দিতে যায়। অবরোধে বাধা দিলে দায়িত্বরত পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলা চালায় তারা।হামলার কবলে পড়া ফরিদপুরের ভাঙ্গা হাইওয়ে থানার সার্জেন্ট রাসেল তার জীবন ফিরে পেয়ে আবেগ আপ্লুত হয়ে বলেন, আন্দোলনকারীরা এক থেকে দেড় হাজার হাইওয়ে থানায় একসঙ্গে হামলা চালায়, আমাদের দুতলা ভবনের প্রতিটি কক্ষ লন্ডভন্ড করে দিয়েছে। টয়লেটের কমোড প্যান পর্যন্ত ভেঙে ফেলেছে। এমন আক্রমণাত্মক কর্মকাণ্ড জীবনে কোনো দিন দেখিনি। সবার হাতে ছিল বড় বড় রামদা আর বাঁশের লাঠি। আমাদের ডাইনিং রুমের...