
প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়দের ভাষ্যমতে, আন্দোলনকারীরা প্রথমে উপজেলা পরিষদের হলরুমে ঢুকে শতাধিক চেয়ার, ১০টি ফ্যান ও ৩৫টির বেশি বাতি ভাঙচুর করেন। এরপর তিন তলাবিশিষ্ট উপজেলা পরিষদ ভবনের প্রতিটি তলায় সাতটি করে মোট ২১টি কক্ষে ভাঙচুর চালানো হয়। এসময় সিসিটিভি ক্যামেরা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) কার্যালয়ের বিভিন্ন কক্ষের কাচ ও আসবাবপত্র ভাঙচুর করেন আন্দোলনকারীরা। উপজেলা পরিষদ চত্বর ও অফিসার্স ক্লাবের গ্যারেজে থাকা সাতটি মোটরসাইকেল আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। উপজেলা অফিসার্স ক্লাবও ভাঙচুর করা হয়। ভাঙ্গা থানায় হামলা চালিয়ে পুলিশের তিনটি গাড়ি ও একটি বড় রিজার্ভ ভ্যান ভাঙচুরের ঘটনা ঘটে। থানা চত্বরে থাকা অন্তত চারটি মোটরসাইকেলে আগুন দেওয়া হয়। ভাঙচুর করা হয় থানার ব্যানার ও ভবনের কাচসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র। এদিকে, ভাঙ্গা হাইওয়ে থানায় ব্যাপক হামলা ও অগ্নিসংযোগ করেছেন আন্দোলনকারীরা। তারা চারটি...