নিজস্ব প্রতিবেদক: সম্প্রতি নেপালে ঘটে গেছে এক ঐতিহাসিক গণ-অভ্যুত্থান। তরুণ প্রজন্ম—বিশেষ করে জেনারেশন জেড (Gen-Z)—এর উদ্যোগে ব্যাপক বিক্ষোভের মুখে প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি সরকারের পতন ঘটে। এ আন্দোলন শুধু রাজপথেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, বরং প্রযুক্তিনির্ভর গণতন্ত্রের এক উদ্ভাবনী উদাহরণ তৈরি করেছে। আলোচিত এই অভ্যুত্থানের পর নেপালের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, তাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে একটি গেমিং ও মেসেজিং অ্যাপ—ডিসকর্ডে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল ভোটের মাধ্যমে। আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক ‘হামি নেপাল’-এর মাধ্যমে এ ভার্চুয়াল ভোট অনুষ্ঠিত হয়।ডিসকর্ড প্ল্যাটফর্মে আয়োজিত এই আলোচনায় অংশ নেন দেশ-বিদেশে অবস্থানরত ১ লাখ ৬০ হাজারের বেশি সদস্য। বিতর্ক, আলোচনার পর চূড়ান্তভাবে ১০ হাজারের বেশি তরুণ ও প্রবাসী নেপালি ভোটার পাঁচজন প্রার্থীর মধ্যে নির্বাচন করেন অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীকে। আলোচনার...