জহুরুল ইসলাম বলেন, পানি কমার সাথে সাথে ভাঙন খুব। এই কয়দিনে কমপক্ষে ৪ রশি ভেঙে গেল। প্রায় ১৫০ পরিবার এপারে চলে এসেছে। আরও অনেকে আসার প্রস্তুতি নিচ্ছে। কিছুক্ষণ পর বাক্স, দড়ির খাট, টিনের চালা, আলনা, চৌকিসহ পরিবারের ব্যবহার্য সব মালামাল নিয়ে তীরে ভিড়ল আরেকটি নৌকা। নৌকায় ছোট্ট সন্তানকে নিয়ে বসেছিলেন বয়রামারি থেকে আসা গৃহবধূ তাহেরা খাতুন। তিনি বললেন, ছয় বছর আগে একবার বাড়ি ভাঙ্গতে হয়েছিল। এখুন আর অন্য জাগা নাই যে বাড়ি কইরব। জন্মের থেকেই চরে থাকি, আর থাকা হলো না। এপারের কানাইডাঙ্গা গ্রামে ভাসুরের বাড়ি। সেখানেই চলে যাচ্ছি। ভাসুরের বাড়িতে থাইকব। জমিটমি দেখে পরে বাড়ি কইরব। চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আশরাফুল ইসলাম বলেন, কিছুদিন আগে পদ্মার পানি বৃদ্ধি হলে ১, ২ ও ৪ নম্বর ওয়ার্ডের কয়েকটি গ্রাম...