কখনও যাত্রী নামিয়ে ঠেলে গাড়ি তুলতে হয় চালকদের। এতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ভোগান্তি পোহাতে হয় তাদের। হিমালিয়া নূরানি মাদ্রাসার শিশু শিক্ষার্থী সুমাইয়া জানান, বৃষ্টি হলে বই-খাতা ভিজে যায়। কাদা মাড়িয়ে হাঁটা যায় না। মাদ্রাসায় যাওয়া এখন তাদের জন্য যন্ত্রণার। আরেক শিক্ষার্থী সাদিয়া বলে, রাস্তার জন্য ক্লাসে সময়মতো পৌঁছাতে পারে না। এক দিন পা পিছলে পড়ে আঘাতও পেয়েছে। ব্যবসায়ী সোহেল মিয়া হান্নান বলেন, রাস্তায় যানবাহন চলতে চায় না। ফলে ব্যবসার মালামাল আনা-নেওয়া করতে সমস্যা হয়। হোসেন মিয়া নামের এক কৃষক বলেন, ধান, সবজি বা অন্যান্য কৃষিপণ্য বাজারে নিতে গেলে দ্বিগুণ ভাড়া গুনতে হয়। আবার অনেক সময় গাড়িই পাওয়া যায় না। এদিকে চালকরা বলছেন, এই দেশে এখনও এমন সড়ক আছে সেটা ভাবতেই অবাক লাগে। এখানে চলাচলে ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হয়। গাড়ির ইঞ্জিন...