হরিপুর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাফিউল ইসলাম জিমি বলেন, সেতুটি খুলে দেয়ার পর থেকে উৎসুক জনতার ভির আজও কমেনি। উঠতি বয়েসের যুবকরা বেপরোয়া গতিতে গাড়ি চালিয়ে সেতুর ওপর দিয়ে চলাচল করছে। যেসব যুবক বেপরোগতিতে গাড়ি চালাচ্ছে, তাদের অনেকের ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই। তিনি মনে করেন, আপাতত মাঝে মধ্যে ২ হতে ৩দিন পর পর সেতুর দুই পাশে পুলিশের ট্রাফিক টেকপোষ্ট বসিয়ে গাড়ি তল্লাশি করলে দূর্ঘটনা অনেকটা কমে যাবে। উপজেলার পাঁচপীর বাজারস্থ বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা এস এ এস এর নিবার্হী পরিচালক এ বি এম নূরুল আকতার মজনু বলেন, সেতুর নিরাপত্তা রক্ষায় নিয়োজিত পুলিশ সদস্যগণ পিকআপ ভ্যানের অভাবে সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে পারছেন না। সেতুতে ঘুরতে আসা উৎসুক জনতা সেতুর মাঝ খানে মোটরসাইকেল, ভ্যান, আটো দাড় করে ছবি তুলছেন এবং অনেকে টিকটক করছেন। এসব...