সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর হোটেল ওয়েস্টিনে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউট (পিআরআই) ও গেটস ফাউন্ডেশন আয়োজিত যৌথ আলোচনায় তিনি বলেন, ডিজিটাল অর্থনীতির বিকাশে আন্তঃসংযোগযোগ্য পেমেন্ট সিস্টেম অপরিহার্য। এটি চালু হলে সরকারি ভাতা, ভর্তুকি ও বেতন সরাসরি জনগণের হাতে পৌঁছাবে এবং স্বচ্ছতা বাড়বে। গভর্নর জানান, দেশে এখনও প্রায় ৩৫-৪০ শতাংশ মানুষ আনুষ্ঠানিক আর্থিক ব্যবস্থার বাইরে। কেবল সেবার কভারেজ নয়, বরং মানুষকে গভীরভাবে আর্থিক ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করাই প্রকৃত অন্তর্ভুক্তি। এজন্য মাইক্রোক্রেডিট খাতকে প্রযুক্তিনির্ভর করতে হবে। বর্তমানে প্রায় ২০ হাজার এজেন্ট ব্যাংকিং সেবা দিচ্ছে, তবে ঋণ বিতরণে আরও সক্রিয় হতে হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন। নারীদের সম্পৃক্ততার ওপর জোর দিয়ে গভর্নর বলেন, অন্তত ৫০ শতাংশ এজেন্ট নারী হতে হবে, যাতে ঘরে ঘরে আর্থিক সেবা পৌঁছে যায়। একইসঙ্গে ক্রেডিট কার্ডের সীমাবদ্ধতা তুলে দেওয়ায় ব্যাংকগুলো আরও...