ধানক্ষেতে উৎপাটন করে বা ছেঁটে ফেলে আগাছা দমন করা হয়। দেখা যায়, বড়, শক্ত, সুঠাম ও সুন্দর গাছগুলো রেখে চিকন, পাতলা ও দূর্বল গাছগুলো তুলে ফেলা হয়। বাগানের মালী যখন গাছপালার মাথা ছাঁটে, তখন বাগানের শোভা বৃদ্ধি পায়। তেমনি মানুষের চুল, দাড়ি, গোঁফ ও নখ যদি ছাঁটা বা কাটা না হয়, তাহলে সুন্দর মানুষও অসুন্দর হয়ে যায়। অসুন্দর, উসকো-খুসকো মানুষকে নাপিত চুল ও দাড়ি ছাঁটাই দিয়ে অপূর্বরূপে ফুটিয়ে তোলে। এজন্যই নাপিতদের কেউ কেউ “নরসুন্দর” বলে ডাকে। পৃথিবী জুড়েই নরসুন্দর বা নাপিত পেশা বিদ্যমান। তাদের সুখ-দুঃখ, অভাব, বেদনা ও অধিকার বিষয়ে সচেতন করার উদ্দেশ্যে জাতিসংঘ ১৬ সেপ্টেম্বরকে “বিশ্ব নরসুন্দর দিবস” ঘোষণা করেছে। তবে অনেক নাপিত হয়তো এ বার্তাটি জানেন না। অনেকের মতে, নাপিত পেশার উদ্ভব প্রাচীন মিশরে। তবে ইউরোপের নাপিত এবং...