মৃত ৪৫ বছর বয়সী আনন্দ ঘোষ ওই গ্রামের মৃত সুধীর ঘোষের ছেলে। তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে সোমবার দুপুরে পরিবারের সদস্যদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। আনন্দ ঘোষের স্ত্রী মিতা ঘোষ বলেন, “বসত বাড়ির ভবনের ছাদের পানি পড়া নিয়ে আমার স্বামীর সঙ্গে তার আপন ভাই গৌরাঙ্গ ঘোষ, কালা ঘোষ ও যুগল ঘোষের বিরোধ চলছিল। রোববার দিনে বৃষ্টি হয়। রাতে ছাদ থেকে পানি চুঁইয়ে পড়ায় এ নিয়ে ভাইদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা শুরু হয় । “এক পর্যায়ে তিন ভাই এবং ভাতিজা নয়ন ঘোষ ও সৌরভ ঘোষ লাঠি দিয়ে পিটিয়ে আমার স্বামীকে রক্তাক্ত করে। পরে পরিবারের সদস্য ও এলাকাবাসী আনন্দকে কোটালীপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে গেলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।” আনন্দ ঘোষের স্কুল পড়ুয়া মেয়ে অথৈ ঘোষ বলেন,...