আজকাল বৈবাহিক সম্পর্ক মানেই যেন তাড়াতাড়ি শুরু, তাড়াতাড়ি শেষ! কিন্তু ঠিক তখনই মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ পরিচালিত ‘সহযাত্রী’ নাটকটি বার্তা দিচ্ছে, দাম্পত্য জীবন মানে দায়িত্ব, বোঝাপড়া আর সহনশীলতা। বিচ্ছেদের নয়, সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার বার্তা এই নাটকটি। এটি দেখে দর্শকরা বলছেন, ‘সহযাত্রী’ শুধুই একটি গল্প নয়, বরং স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক, বোঝাপড়া এবং সহনশীলতার বার্তা চোখে আঙুল দিয়েও দেখিয়ে দিচ্ছে। দর্শকরা অনুভব করছেন, ডিভোর্স নয়, বরং কীভাবে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা যায় সেই চর্চা শিখিয়ে দিচ্ছে ‘সহযাত্রী’। নাটকের গল্পে দেখা যায়, নিজেকে পছন্দকে প্রাধান্য দিয়ে জয়-অবনী (জোভান-নিহা) বিয়ে করেন। কিছুদিনের মধ্যে তাদের দাম্পত্য জীবনে ছোট ছোট কারণে দূরত্ব বাড়তে থাকে। একসময়ে তারা ডিভোর্সের সিদ্ধান্ত নেন। তাদের মামা জানান, বিয়েতে জয়-অবনীকে কাউকে দাওয়াত দেয়নি। এজন্য তাদের ডিভোর্স হবে ধুমধাম আয়োজনে। সেই ডিভোর্স সেরেমনির আয়োজনে গল্পের...