দুর্ঘটনায় ৮৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট নিহতের ১৯.৩৯ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৫২ জন, অর্থাৎ ১২.১৪ শতাংশ। এ সময়ে ১৯টি নৌ-দুর্ঘটনায় ২৩ জন নিহত, ১৭ জন আহত এবং ৯ জন নিখোঁজ রয়েছেন। ৩৭টি রেল ট্র্যাক দুর্ঘটনায় ৩১ জন নিহত এবং ১১ জন আহত হয়েছেন। রোড সেফটি ফাউন্ডেশন ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে। দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায় মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ১৩২ জন (৩০.৮৪%), বাসের যাত্রী ৩০ জন (৭%), ট্রাক-কাভার্ডভ্যান-পিকআপ-ট্রলি-লরি আরোহী ২৭ জন (৬.৩০%), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-অ্যাম্বুলেন্স আরোহী ২১ জন (৪.৯০%), থ্রি-হুইলার যাত্রী (সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান-লেগুনা) ৯৭ জন (২২.৬৬%), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-টমটম-মাহিন্দ্র) ৩৩ জন (৭.৭১%) এবং বাইসাইকেল আরোহী ৫ জন (১.১৬%) নিহত হয়েছেন। রোড...