নিহত শিশু ওই গ্রামের বাবুলাল ও তুলসী রানী দম্পতির দ্বিতীয় মেয়ে। এ ঘটনায় আটক করা হয়েছে তুলসী রানীকে। পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শিশুটি কান্নাকাটি করায় দাদি পাতানী রানী সকালে তাকে দুধ খাওয়ানোর জন্য মা তুলসী রানীর হাতে দেন। কিছুক্ষণ পর শিশুটিকে ঘরে নিয়ে গলা কেটে হত্যা করেন তুলসী রানী। পরে রক্তাক্ত দেহ স্বামী বাবু লালের হাতে তুলে দেন তিনি। এসময় পাতানী রানী চিৎকার করলে গ্রামের লোকজন ছুটে এসে তুলসী রানীকে আটক করে রাখেন। শিশুটির বাবা হোটেল শ্রমিক বাবু লাল বলেন, কিছু বুঝে উঠতে পারছি না। মাসখানেক ধরে বউ অসুস্থ। বাচ্চাটা আমার মায়ের কাছে থাকত ৷ আজ ভোরে দুধ খাওয়ার জন্য কান্না করছিল৷ এজন্য ওর মার কাছে দেয়। মেয়েটার কান্না থামলো, কিন্তু এভাবে থামবে ভাবিনি কোনোদিন। শাশুড়ি পাতানী রানী...