গাজা উপত্যকায় চলমান গণহত্যার প্রেক্ষাপটে ইসরাইলের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক চাপ জোরদার করতে এবং ফিলিস্তিনি ইস্যুতে সমর্থন বাড়াতে কূটনৈতিক তৎপরতা বৃদ্ধি করেছে ইরান। বৈশ্বিক ক্ষোভকে কাজে লাগিয়ে ইসরাইলের আন্তর্জাতিক অবস্থান পরিবর্তনের লক্ষ্যে ইরান এই কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাচ্ছে। শুধু মৌখিক নিন্দা নয়, তেহরানের এই প্রচারণা হলো নরম ক্ষমতা, মানবিক সহায়তা এবং ইসরাইলকে সম্পূর্ণভাবে বিচ্ছিন্ন করার জন্য রাজনৈতিক চাপের এক সমন্বিত প্রয়াস। এটি তাদের ‘অ্যাক্সিস অব রেজিস্ট্যান্স’ নীতির অংশ, যেখানে ইরান নিজেকে ফিলিস্তিনি ইস্যুর প্রধান রক্ষক হিসেবে উপস্থাপন করছে। ইরানের শীর্ষ নেতৃত্ব স্পষ্টভাবে আহ্বান জানিয়েছেন, বিশ্বের দেশগুলো যেন প্রথমে অর্থনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে, এরপর ধাপে ধাপে রাজনৈতিক সম্পর্কও শেষ করে ফেলে। এখন ইরানি কূটনীতিকদের দায়িত্ব হলো দ্বিপাক্ষিক থেকে বহুপাক্ষিক প্রতিটি আলোচনায় এটিকে কেন্দ্রীয় এজেন্ডা হিসেবে তোলা—আঞ্চলিক প্রতিবেশী দেশ থেকে শুরু করে জাতিসংঘ ও ব্রিকসের...