তবে সদর দক্ষিণ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বলছেন, অচিরেই মেয়াদোত্তীর্ণ হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সূত্রে জানা যায়, কুমিল্লা সদর দক্ষিণে সরকারি তালিকাভুক্ত ২৬টি বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার রয়েছে। এগুলোর বেশিভাগের লাইসেন্স নবায়ন করা হয়নি। বছরের পর বছর নবায়ন ছাড়াই চলছে এসব হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। অনেকে আবার অনুমোদন না পেয়েও শুধুমাত্র আবেদন করেই শুরু করে দিয়েছে ডায়াগনস্টিক সেন্টার। এসব প্রতিষ্ঠানে ভুয়া, হাতুড়ে ডাক্তার, অদক্ষ নার্স ও স্টাফ নিয়োগ দিয়ে মধ্যবিত্ত, দরিদ্র ও অসহায় রোগীদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে। অপর্যাপ্ত সরঞ্জাম দিয়ে অসহায় রোগীদের সঙ্গে ভয়াবহ প্রতারণা করা হচ্ছে। অনেকে আবার দালাল নিয়োগ করে বাস ও সিএনজি স্ট্যান্ডে গ্রামের সহজ সরল মানুষকে ধোকা দিয়ে এসব হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যাচ্ছে।...