আনন্দ ঘোষের স্কুল পড়ুয়া মেয়ে অথৈ ঘোষ বলেন, আমার বাবা আমাকে নার্স বানাতে চেয়েছিল। আমারও নার্স হওয়ার স্বপ্ন ছিল। সেই স্বপ্ন এখন আর পূরণ হবে না। আমার কাকা ও কাকাতো ভাইয়েরা মিলে আমার বাবাকে হত্যা করেছে। প্রতিবেশী বাচ্চু হাওলাদার বলেন, বিষয়টি নিয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের উপস্থিতে একাধিকবার সালিশ বৈঠক হয়েছে। কিন্তু তারা কোনো সিদ্ধান্ত মানেন না। শেষ পর্যন্ত ভাই, ভাতিজাদের হাতে আনন্দকে জীবন দিতে হল। এ বিষয়ে জানার জন্য গৌরাঙ্গ, কালা বা যুগল ঘোষের বাড়িতে গিয়ে তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। কোটালীপাড়া থানার ওসি খন্দকার হাফিজুর রহমান বলেন, লাশ ময়নাতদন্তের জন্য গোপালগঞ্জ মর্গে পাঠানো হয়েছে। অভিযোগ পাওয়ার পর আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় বাড়ির ছাদের পানি পড়াকে কেন্দ্র করে বিরোধের জেরে ভাইদের লাঠির আঘাতে আনন্দ ঘোষ (৪৫) নামে এক ভাইয়ের...