অন্যদিকে গোপনীয়তা ও নিরাপত্তায় অ্যাপল অনেক ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা পালন করে; ওএস আপডেট দেওয়ার গ্যারান্টি ও ডাটা‐নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীর নিয়ন্ত্রণ বেশি থাকে। ৩. শাওমিচীনা এই স্মার্টফোন সংস্থা অল্পদিনেই বিশ্ববাজারে নিজের জায়গা তৈরি করতে পেরেছে। শাওমি অনেক ক্ষেত্রে ‘ভ্যালু‐ফর‐মানি’ দিক থেকে অপরাজেয়; অর্থাৎ, প্রিমিয়াম স্পেক কম দামেও পাওয়া যায় তাদের কাছ থেকে। উচ্চ পারফরমেন্স, দ্রুত চার্জিং, ক্যামেরায় প্রবল বিনিয়োগ তাদের জনপ্রিয়তা বাড়িয়েছে। শাওমির অনেক মডেলে দেখা যায় উচ্চ রেজোলিউশনের ডিসপ্লে, শক্তিশালী প্রসেসর, বড় ব্যাটারি এবং খুব দ্রুত চার্জিং প্রযুক্তি অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে। বিভিন্ন এআই বৈশিষ্ট্য ও সফটওয়্যার ফাংশনও উন্নত হচ্ছে। শাওমির হাইপারওএস ও বিভিন্ন এআই টুল যেমন রিয়েল টাইম ট্রান্সক্রিপশন, স্মার্ট সার্চ, অডিও ও ভিডিও প্রসেসিং ইত্যাদিতে কাজ করছে। এখন পর্যন্ত শাওমির ৪ কোটি ২৬ লাখ ফোন বাজারে এসেছে। ২০২৫ সালে...