আমরা একটা কাল্পনিক গল্প ফাঁদবো। মানে আমি আর গল্পের চরিত্র হাসান মিলে। তবে কাকতালীয়ভাবে বাস্তবের সাথে কোনো চরিত্র মিলে গেলে তার দায় আমাদের কারোই না।শুরুতেই গল্পের প্রধান চরিত্র হাসানের বিষয়ে কিছু বিষয় পরিষ্কার করে নেওয়া যাক। গ্রামের স্নিগ্ধ প্রকৃতির গভীর মমতায় বেড়ে ওঠা হাসানের মধ্যে একটা সেকেলে ভাব বিদ্যমান। জীবনের অর্ধেকটা সময় পার করে এসেও তার স্বভাবে ভদ্রলোকদের ভণ্ডামিটা জায়গা করে নিতে পারেনি। সামনাসামনি সাধুকে সাধু এবং চোরকে চোর বলার সৎসাহস তার আছে। তার জন্য যে তাকে বিপদে পড়তে হয়নি ব্যাপারটা এমন না। কিন্তু এতেও তার স্বভাবের কোন পরিবর্তন হয়নি। এই স্বভাবের সাথে আপস করতে না পারার কারণেই হয়তোবা তাকে প্রবাসে থিতু হতে হয়েছে। কথায় আছে ‘নগরে আগুন লাগলে দেবালয় এড়ায় না’। তাই প্রবাসেও দেশের সাধু মানুষের পাশাপাশি ধানের চিটার...