এর আগে ২০২৩ সালে বই ছাপানোর জন্য গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের সারসংক্ষেপে সম্মতি দিয়েছিল পতিত আওয়ামী সরকার। কিন্তু জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের কারণে শেষ সময়ে এসে এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি এনসিটিবি আইন কাটছাঁট করে অধ্যাদেশের মাধ্যমে বই ছাপার কাজ অধিদপ্তরকে দিতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে আইনের প্রয়োজনীয় সংশোধন করতে সর্বসাধারণের মতামত চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির ভেতর-বাইরে ব্যাপক বিতর্ক ও সমালোচনা সৃষ্টি হয়েছে। জানা যায়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একমাত্র বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ করছে এনসিটিবি। নতুন শিক্ষাবর্ষের প্রাক-প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের হাতে বিনামূল্যের পাঠ্যবই তুলে দেয় এই প্রতিষ্ঠান। বই বিতরণের আগে শ্রেণিভিত্তিক শিক্ষাক্রম প্রণয়ন, পাঠ্যসূচি-পাঠ্যবই তৈরিসহ মুদ্রণ ও প্রকাশনার মতো গুরুত্বপূর্ণ সব কাজও শেষ করতে হয় তাদের। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মূল কাজ হলো প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো নিয়ন্ত্রণ,...