দেশে বিদেশি ফলের চাষ ও চাহিদা দিনে দিনে বাড়ছে। বিদেশি ফল বাজারে বিক্রি করে অধিক লাভবান হওয়ায় এদিকে ঝুঁকছেন তরুণ উদ্যোক্তা ও কৃষকরা। দেশের মাটিতে ড্রাগন, মাল্টা, রাম্বুটান, স্ট্রবেরি, অ্যাভোকাডো, পার্সিমন, কাঠলিচু, সাম্মাম ও মাচায় বেড়ে ওঠা তরমুজের মতো উচ্চমূল্যের বিদেশি ফলগুলো দেশীয়ভাবে উৎপাদনে আমাদের কৃষি অর্থনীতির অবদান রাখছে। কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের (ডিএই) উদ্যানতত্ত্ব শাখার উপ-পরিচালক নাদিরা খানম বলেন, এই পরিবর্তন কেবল কৃষিকাজ সম্পর্কিত নয়, এটি স্মার্ট খামার সম্পর্কিতও। দেশীয় চাহিদা মেটাতে এবং ফলের আমদানির ওপর নির্ভরতা কমাতে আমরা কৃষকদের বিদেশি ফল চাষে উৎসাহিত করছি। বাংলাদেশের জলবায়ু গ্রীষ্মম-লীয় বিদেশি অনেক ফল চাষের জন্য উপযুক্ত। এসব ফল চাষের কারণে পরিবেশের ওপর কোনো নেতিবাচক প্রভাব পড়ে না। দেশে বিদেশি ফলের চাহিদা দ্রুতগতিতে বাড়ছে এবং বিদেশি ফলের জাতগুলো স্থানীয়ভাবে চাষাবাদে বৈচিত্র্য নিয়ে আসছে।...