শরীর ও মনের সুস্থতার জন্য নিয়মিত হাঁটা একটি অন্যতম সহজ ও কার্যকর শারীরিক কার্যকলাপ। এটি শুধু ওজন নিয়ন্ত্রণেই সহায়ক নয়, বরং হৃদ্রোগ প্রতিরোধ, মানসিক চাপ কমানো এবং দীর্ঘায়ু লাভেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। তবে বয়স অনুযায়ী হাঁটার সময় ও ধরণ ভিন্ন হতে পারে। এই প্রতিবেদনে বয়সভেদে প্রতিদিন কত মিনিট হাঁটা উচিত তা নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। শিশুদের জন্য হাঁটা মানেই খেলাধুলা বা দৌড়ঝাঁপ। এই বয়সে হাঁটা শরীরের পেশি ও হাড় শক্ত করতে সহায়তা করে।স্কুলে যাওয়া বা পার্কে খেলা হাঁটার অংশ হতে পারে। এই বয়সে শারীরিক ও মানসিক বিকাশ গুরুত্বপূর্ণ। হাঁটা তাদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং মানসিক চাপ কমাতে সহায়তা করে।স্কুল বা কলেজ থেকে ফিরে বিকেলে হাঁটা বা সাইকেল চালানো ভালো হতে পারে। এই বয়সে কর্মজীবন বা উচ্চশিক্ষার ব্যস্ততায় অনেকেই হাঁটার...