ইসরাইলের দোহা হামলা মধ্যপ্রাচ্যের দীর্ঘস্থায়ী অস্থিরতায় নতুন এক অধ্যায় যোগ করেছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিকেলে কাতারের রাজধানীতে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে ইসরাইল বাহিনী। এই হামলা শুধু একটি রাজনৈতিক আলোচনা নস্যাৎ করেনি, বরং পুরো বিশ্বকে যেন প্রকাশ্যে হুমকি দিয়েছে।ইসরাইল দুই বছরেরও কম সময়ে গাজায় হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে ৬৪ হাজারের বেশি মানুষকে। এর মধ্যে অধিকাংশই নারী ও শিশু। আন্তর্জাতিক মহল এই হত্যাযজ্ঞকে ইতোমধ্যেই গণহত্যা হিসেবে আখ্যা দিয়েছে। তবে দোহায় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা একে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে। এবার আঘাত হানা হয়েছে দখলকৃত ফিলিস্তিন ভূখণ্ডে নয়, বরং একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভেতরে।ইসরাইলের ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে বোঝা যায়— যুদ্ধবিরতির ধারণা তাদের রাষ্ট্রীয় নীতির সঙ্গে যায় না। যুক্তরাষ্ট্রের মতো ঘনিষ্ঠ মিত্রও যখন যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দেয়, তখনও তেলআবিব তাতে কান দেয় না। কারণ ইসরাইল রাষ্ট্র টিকে...