উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, গত দুই বছর ধরে নবীনগর উপজেলায় বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধ জমিতে ভাসমান আবাদের ওপর কৃষকদের পরামর্শ, প্রশিক্ষণ এবং প্রদর্শনী দেওয়া হচ্ছে। এ মৌসুমে নবীনগর উপজেলার ইব্রাহিমপুর, নাটঘর, রছুল্লাবাদ, সাতমোড়া, সলিমগঞ্জ এবং বড়িকান্দি ইউনিয়নে ভাসমান ডালি পদ্ধিতিতে সবজি আবাদ করা হয়েছে। ইব্রাহিমপুরের গ্রামের কৃষক কাওছার মিয়া জানান, বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধ জায়গা আগে পতিত পড়ে থাকত তিন থেকে চার মাস। দেশের অনেক জায়গায় ভাসমান ডালি পদ্ধতিতে কৃষিকাজ খুব জনপ্রিয়। আমি উপজেলা কৃষি বিভাগের পরামর্শে ফ্রিপ প্রকল্পের আওতায় দশ শতাংশ জায়গায় ভাসমান পদ্ধতিতে লাউ আবাদ করেছি, ইতিমধ্যে প্রায় দুইশ লাউ বিক্রি করে পনেরো হাজার টাকা আয় করেছি। এই পদ্ধতিতে সবজি আবাদে সবজি অতিবৃষ্টিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। সবজির বাজারমূল্য অনেক ভালো। আগামীতে আরও জমি ভাসমান ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ...