এরপর ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’ উপন্যাসের জন্য ২০২১ সালে পান এসবিএসপি সাহিত্য পুরস্কার। এছাড়া ‘বদলে দেওয়ার গান’, ‘বুকপকেট’, ‘চরের মাস্টার কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার’, ‘হ্যালো ডাক্তার আপা’ এবং সর্বশেষ প্রকাশিত ‘সুখবর বাংলাদেশ’- সবগুলো বইয়ের ভেতরেই প্রতিফলিত হয়েছে ইতিবাচক ও স্বপ্নময় বাংলাদেশের মুখচ্ছবি।রাহিতুল ইসলামের লেখনীর প্রধান শক্তি তার মানবিক আবেদন। তিনি প্রচলিত প্রেমকাহিনীর সীমা ছাড়িয়ে খুঁজে আনেন আমাদের চারপাশের সাধারণ মানুষের অসাধারণ হয়ে ওঠার উপাখ্যান। প্রযুক্তির হাত ধরে ভাগ্য বদলে দেওয়া তরুণ-তরুণী কিংবা প্রতিকূলতার মাঝেও যাদের চোখে অটুট স্বপ্ন- তারাই তার গল্পের আসল নায়ক-নায়িকা।সামাজিক দায়বদ্ধতার দৃষ্টান্তও রেখে গেছেন রাহিতুল। ‘কল সেন্টারের অপরাজিতা’-র রয়্যালটি থেকে প্রাপ্ত অর্থ তিনি দান করেছেন প্রথম আলো ট্রাস্টে, যা পরে সহায় হয়েছিল দুজন অভাবী মানুষের জীবনে আশার আলো জ্বালাতে। তার গল্পের চরিত্রগুলো যদিও কাল্পনিক, তবু তারা যেন বাস্তবের প্রতিচ্ছবি- পাঠকের...