এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, তিনি বর্তমান সরকার পরিবর্তন করে নতুন জাতীয় সরকার বা তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছিলেন এবং সরকারি ও বেসরকারি উচ্চপর্যায়ের ব্যক্তি ও রাজনৈতিক নেতাদের তথ্য সংগ্রহ করে বিদেশি গোয়েন্দা সংস্থায় সরবরাহের অভিযোগ রয়েছে। গোয়েন্দা সূত্র জানায়, এনায়েত করিম চৌধুরী নিজেকে অন্য দেশের গোয়েন্দা সংস্থার চুক্তিভিত্তিক এজেন্ট দাবি করেছেন। তার কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা গেছে তিনি সরকারের নীতিনির্ধারক, বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রভাবশালী নেতা ও ব্যবসায়ী মহলের সঙ্গে যোগাযোগ রেখেছিলেন। রাজধানীর একটি হোটেল ও গুলশানের একটি ফ্ল্যাটে অবস্থানকালে একাধিক গোপন বৈঠক করেছেন বলেও তথ্য মিলেছে। এ বিষয়ে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এনায়েতের মোবাইল ফোন ও নথিপত্র বিশ্লেষণ করে আমরা কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছি। তদন্তের স্বার্থে এখনই সব কিছু...