জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের জন্য আগের মতই ‘অস্থায়ী সাংবিধানিক আদেশ’ অথবা গণভোটের কথা বলেছে জামায়াতে ইসলামী; আর জাতীয় নাগরিক পার্টি বলেছে গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে সংবিধান পরিবর্তন করার করা। আর অধ্যাদেশ দিয়ে সংবিধান সংশোধনের বিরোধিতা করে আসা বিএনপির সুর সামান্য নরম হয়েছে। দলটি এখন বলছে, অতিরিক্ত বা বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে সনদ বাস্তবায়ন করা যায় কি না, সে বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের মতামত নেওয়া যেতে পারে। জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের পথ খুঁজতে রোববার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে আলোচনায় বসে ঐকমত্য কমিশন। সেখানেই নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেন দলগুলোর নেতারা। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি, প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসও এদিন বৈঠকের একটি অংশে উপস্থিত ছিলেন। তার সামনেই নিজেদের মতামত তুলে ধরেন বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির নেতারা। এতদিনের আলোচনায় রাজনৈতিক দলগুলো মোট...