রিপোর্ট অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে পড়বেন সৃজনশীলতার সঙ্গে যুক্ত মানুষজন। কারণ এআইয়ের তৈরি কনটেন্টে মৌলিকত্ব কম থাকলেও তা অনেক ক্ষেত্রেই মানুষের কাজকে সরাসরি প্রতিস্থাপন করছে। এতে মৌলিক কাজের স্বীকৃতি পাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে।রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, ২০৫০ সালের মধ্যে অফিস ক্লার্ক, রিসেপশনিস্ট, বুককিপার, সেলস ও মার্কেটিং কর্মী, বিজনেস অ্যানালিস্ট ও সিস্টেম অ্যানালিস্টদের চাকরি দ্রুত হ্রাস পাবে। এসব কাজের বড় অংশই এআই করে ফেলবে।তবে সব জায়গায় যে এআই মানুষের বিকল্প হতে পারবে, তা নয়। বরং কিছু ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ আরও বাড়বে। বিশেষ করে ক্লিনার, লন্ড্রি কর্মী, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ও সেফটি, বিজনেস অ্যাডমিন ম্যানেজার, শ্রেণিকক্ষ শিক্ষক, কনস্ট্রাকশন ও মাইনিং লেবার এবং হসপিটালিটি খাতে কর্মসংস্থানের চাহিদা বাড়বে। এসব খাত মূলত হাতেকলমে কাজের সঙ্গে যুক্ত হওয়ায় এআই সেখানে মানুষের জায়গা নিতে পারবে না।নতুন কর্মজীবীদের...